গণবাণী ডট কম:
ভারতে পালিয়ে যাবার আগ মুহূর্তে সাতক্ষীরা সীমান্ত এলাকা থেকে রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো: শাহেদকে গ্রেফতারের পর বিশেষ হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় আনা হয়েছে।
বুধবার ভোর ৫টা ১০ মিনিটে সাতক্ষীরার সীমান্ত এলাকা দেবহাটা উপজেলার পদ্মশাখরা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় একটি চিংড়ি ঘের থেকে বোরকা পরা অবস্থায় শাহেদকে গ্রেফতার করে র্যাব। এসময় তার কাছ থেকে ৩ রাউন্ড গুলিভর্তি একটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরে সকাল ৯টায় তাকে নিয়ে র্যাব এর হেলিকপ্টারটি ঢাকা পুরাতন বিমান বন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাকে র্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হবে।
র্যাব কর্মকর্তা সাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের বলেন, গ্রেফতার এড়াতে মো. শাহেদ ছদ্মবেশ ধারণ করে। “বোরকা পরে একটি নৌকায় উঠার চেষ্টা করছিলেন মো. শাহেদ। তখনই তাকে আটক করা হয়।”
র্যাব কর্মকর্তা জানান, “নৌকায় ওঠার আগেই আমরা ধরে ফেলেছি, মূলত পাড়ে। আমরা তাকে অনুসরণ করছি বিভিন্ন জায়গায়। সে ঘনঘন তার অবস্থান পরিবর্তন করছিল।” “সে তার চুলের রং চেঞ্জ করেছে, গোঁফ কেটে ফেলেছে। তার চুল সাধারণত সাদা থাকে, সে কালো করে ফেলেছে। তার প্ল্যান ছিল মাথা ন্যাড়া করার। সে ইন্ডিয়াতে গেলে হয়তো করতো।”
র্যাব কর্মকর্তা জানান, নৌকার যে মাঝি মো. শাহেদকে নদী পার হতে সহযোগিতা করছিল, সে পালিয়ে গেছে। “সে মাঝি আসলে খুব ভালো সাঁতার জানে। উপস্থিতি টের পেয়ে সে সাঁতরিয়ে চলে গেছে। সে (শাহেদ) মোটা মানুষ সেজন্য হয়তো সে পালাতে পারে নাই। সেজন্যই সে (শাহেদ) ধরা পড়েছে। ” টেস্ট না করেই করোনাভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট দেয়াসহ নানা অভিযোগে গত ৭ই জুলাই সিলগালা করে দেয়া হয়েছে ঢাকার উত্তরায় রিজেন্ট হাসপাতাল ও রিজেন্ট গ্রুপের প্রধান কার্যালয়।
তখন থেকেই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. শাহেদ পলাতক ছিলেন।
তখন থেকেই র্যাব বলে আসছিল যে মো. শাহেদ যাতে সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে ভারত যেতে না পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।
রিজেন্ট হাসপাতাল ও গ্রুপের মালিক ও এমডি সহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। প্রতারণার মামলায় এর আগে আরো ১০ জনকে আটক করা হয়েছে।
বাংলাদেশের র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র্যাব জানিয়েছে, ভারতে পালিয়ে যাবার আগ মুহূর্তে রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. শাহেদকে আটক করা হয়েছে।
র্যাব এর কর্মকর্তা সাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের বলেন, গ্রেফতার এড়াতে মো. শাহেদ ছদ্মবেশ ধারণ করে।
তিনি বলেন, “বোরকা পরে একটি নৌকায় উঠার চেষ্টা করছিলেন মো. শাহেদ। তখনই তাকে আটক করা হয়।”
র্যাব কর্মকর্তা জানান, “নৌকায় ওঠার আগেই আমরা ধরে ফেলেছি, মূলত পাড়ে। আমরা তাকে অনুসরণ করছি বিভিন্ন জায়গায়। সে ঘনঘন তার অবস্থান পরিবর্তন করছিল।”
“সে তার চুলের রং চেঞ্জ করেছে, গোঁফ কেটে ফেলেছে। তার চুল সাধারণত সাদা থাকে, সে কালো করে ফেলেছে। তার প্ল্যান ছিল মাথা ন্যাড়া করার। সে ইন্ডিয়াতে গেলে হয়তো করতো।”
র্যাব কর্মকর্তা জানান, নৌকার যে মাঝি মো. শাহেদকে নদী পার হতে সহযোগিতা করছিল, সে পালিয়ে গেছে।
“সে মাঝি আসলে খুব ভালো সাঁতার জানে। উপস্থিতি টের পেয়ে সে সাঁতরিয়ে চলে গেছে। সে (শাহেদ) মোটা মানুষ সেজন্য হয়তো সে পালাতে পারে নাই। সেজন্যই সে (শাহেদ) ধরা পড়েছে। “
টেস্ট না করেই করোনাভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট দেয়াসহ নানা অভিযোগে গত ৭ই জুলাই সিলগালা করে দেয়া হয়েছে ঢাকার উত্তরায় রিজেন্ট হাসপাতাল ও রিজেন্ট গ্রুপের প্রধান কার্যালয়।
তখন থেকেই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মো. শাহেদ পলাতক ছিলেন।
তখন থেকেই র্যাব বলে আসছিল যে মো. শাহেদ যাতে সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে ভারত যেতে না পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।
রিজেন্ট হাসপাতাল ও গ্রুপের মালিক ও এমডি সহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। প্রতারণার মামলায় এর আগে আরো ১০ জনকে আটক করা হয়েছে।